শূন্যতার স্বরূপ ও অন্যান্য
শূন্যতাকে নানা ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়। গ্রীক দার্শনিকরা মনে করেন শূন্যতা হচ্ছে বায়ুশূন্য। আবার কারো মতে সৃষ্টির উদ্ভব হয়েছে শূন্যতা থেকে। আধুনিক বিজ্ঞান, গ্রীক দর্শন ও উপনিষদের আলোকে শূন্যতার স্বরূপ অন্বেষণ-এই গ্রন্থে প্রাধান্য পেয়েছে। তাছাড়া লিনাস পলিং, গ্লেন সিবর্গ, মারি কুরি, জে জে থমসন, ফ্রান্সিস ক্রিক, সত্যেন বোস, স্টিফেন হকিং এর গবেষনা কর্ম এবং স্হান ও কাল এর উপর নোবেল বিজয়ী পদার্থবিদ রজার পেনরোজ এবং হকিং এর মধ্যে বিতর্ক এই গ্রন্হে স্হান পেয়েছে।
গ্রন্থকার জেনেভায় অবস্থিত সার্ণ থেকে ঘুরে এসে নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে কণা পদার্থবিজ্ঞান ও ঈশ্বর কণা আবিষ্কারের খুঁটিনাটি এই গ্রন্থে উপস্থাপন করেছেন। ইংল্যান্ডের কেন্ট এ অবস্থিত ডারউইন এর বাড়ী ঘুরে এসে লিখেছেন ডারউইনের বিবর্তন ভাবনা বিষয়ক প্রবন্ধ। এই গ্রন্থে মোট বিশটি প্রবন্ধ স্হান পেয়েছে। নতুন প্রজন্মকে বিজ্ঞানের নানা বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করন এই প্রবন্ধ সংকলনের একটি উদ্দেশ্য।