প্রশ্নোত্তর কেন্দ্র
চল্লিশের কাছাকাছি বয়সের মঞ্জুভাষ চক্রবর্তী সমাজকল্যাণ বিভাগের ‘প্রশ্নোত্তর কেন্দ্রে’ কাজ করে। সরকার মনে করে, মানুষ পরিচয় গোপন রেখে মন খুলে কথা বলতে পারলে তাদের মানসিক স্বাস্থ্য ভালো হবে। দেশের মানুষ প্রতিদিন বিচিত্র সব প্রশ্ন পাঠায়। প্রশ্নোত্তর কেন্দ্রের কর্মীরা সে-সবের উত্তর দেয়। মঞ্জুভাষ তাদের একজন।
মঞ্জুভাষ একজন নিঃসঙ্গ, অবিবাহিত পুরুষ। নারীসঙ্গের প্রয়োজনীয়তাকে সে অস্বীকার করে না। পূর্ণা তার জীবনের প্রথম নারী। কিন্ডারগার্টেনে চাকরি করে পূর্ণা। প্রতি সোমবার পূর্ণার সঙ্গে দেখা করতে যায় মঞ্জুভাষ চক্রবর্তী। প্রতিবারে পাঁচ হাজার টাকা দিতে হয়। একসময় মঞ্জুভাষ ও পূর্ণা পরস্পরের প্রেমে পড়ে যায়। কিন্তু একদিন পূর্ণা সরে যায়। অন্যদিকে মঞ্জুভাষের বান্ধবী ক্রিস্টিনা তার অফিসের বড়কর্তা সৈয়দ শামস হায়দারের প্রেমে পড়ে। কিন্তু শামস হায়দার ক্রিস্টিনার সঙ্গে শারীরিক ঘনিষ্ঠতায় যেতে অপারগতা প্রকাশ করে। কারণ কী?
